★bdjob36★ একটি চাকরি বিষয়ক ওয়েবসাইট এখানে নতুন সরকারি-বেসরকারি-এনজিও-প্রাইভেট চাকরির তথ্য-নির্দেশনা সবার আগে পাওয়া যায়। *ভুয়া চাকরির ব্যাপারে সচেতন করা হয়।

2021

এইচএসসি পরীক্ষা ২০২০ এর ফলাফল রিভিউ/চ্যালেঞ্জ  আবেদন কীভাবে করবে

এইচএসসির ফলাফল রিভিউ আবেদন করা যাবে। কোনো শিক্ষার্থীর ফলাফল  অসন্তুষ্ট  আপত্তিকর হলে তা পর্যালোচনা বা ‘রিভিউ’ আবেদন করতে পারবেন। 

শুধু মাত্র টেলিটক প্রিপেইড মোবাইল তেকে ফলাফল রিভিউ আবেদন করা যাবে। মোবাইলের Message অপশনে REV লিখে <space>  দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম 3 অক্ষর  দিয়ে লিখে <space> দিয়ে Contact Number (যেকোন অপারেটরের নম্বর) দিয়ে SMS করুন 16222 নম্বরে। 

REV<Space> Dha<Space>123456  লিখে SMS করুন 16222 নম্বরে ।

ফিরতি  SMS এ PIN Number প্রদান করা হবে। তারপর Message অপশনে REV <Space> YES <Space> PIN Number <Space> Contact Number  দিয়ে SMS  করুন 16222 নম্বরে । 

উদাহরণঃ REV<Space> YES<Space> PIN Number<Space> লিখে SMS করুন 16222 নম্বরে ।

*শিক্ষার্থী প্রতি আবেদন ফি ১২৫/- (একশত পঁচিশ) টাকা। 

কেউ সমস্যা মনে করলে আমাদের ফেসবুক পেইজে ম্যাসেজ করতে পারেন। আপনাদের কারও যদি টেলিটক সীম না থাকে তাহলে আমাদের সাহায্য নিতে পারেন,  আমরা অতিরিক্ত কোন চার্জ ছাড়াই ফলাফল রিভিউ আবেদন করে দেই।  
ফেসবুক পেইজ লিংকঃ 





স্থানীয় সরকার বিভাগ (LGD) এ বিভিন্ন পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি- ২৮/০২

 Deadline: 28 Feb 2021

 🇧🇩 নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 🇧🇩
👉 প্রতিষ্ঠানঃ স্থানীয় সরকার বিভাগ (LGD)
👉 পদের নামঃ বিভিন্ন পদ
👉 পদ সংখ্যাঃ ৯টি
👉 আবেদন ফীঃ ১১২/- ও ৫৬/- টাকা
👉 আবেদন শুরুঃ ১ ফেব্রুয়ারি ২০২১
👉 আবেদনের লিংকঃ http://lgd.teletalk.com.bd/
👉 আবেদনের শেষ তারিখঃ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১



  🇧🇩 নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 🇧🇩
👉 প্রতিষ্ঠানঃ বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়
👉 পদের নামঃ বিভিন্ন পদ
👉 আবেদন ফীঃ ১১২/- ও ৫৬/- টাকা
👉 আবেদন শুরুঃ ২৬ জানুয়ারি ২০২১
👉 আবেদনের লিংকঃ http://motj.teletalk.com.bd
👉 আবেদনের শেষ তারিখঃ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১

কোভিড১৯ পরিস্থিতি বিবেচনায় জনস্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পুনরায় চালুকরণের লক্ষ্যে প্রাক প্রস্তুতি গ্রহণ।

রাতদিন বাবা মা বলেই যান, “বেশি করে পড়! রেজাল্ট ভাল হতে হবে এবার!” আমরাও ভাল রেজাল্টের জন্য অথবা ভাল প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবার আশায় নাকমুখ গুঁজে ডুবে থাকি পড়ালেখায়। কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায়, এত পরিশ্রমের পরও ফলাফল মনমতো হচ্ছে না। অথচ পাশের বাড়ির ছেলেটাই সারাদিন খেলাধুলা নিয়ে মেতে থাকার পরও পরীক্ষায় অনেক ভাল ফল করছে। এর কারণ কি শুধুই মেধার তারতম্য? কখনোই নয়! স্রষ্টা সবাইকেই সমান মেধা দিয়ে পাঠিয়েছেন, কিন্তু মেধার সঠিক ব্যবহারই ক্লাসের ফার্স্ট বয় আর লাস্ট বয়ের ব্যবধান তৈরী করে দেয়।
সমাজে প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী আমরা অনেকেই “স্টাডি হার্ড” অর্থাৎ “বেশি বেশি পড়লেই ফল ভাল হবে”- এমন ধারণা পোষণ করি, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে “স্টাডি হার্ড” এর চেয়ে “স্টাডি স্মার্ট” বা “সঠিক নিয়মে পড়াশোনা” অনেক বেশি ফলপ্রসূ।

দৈনন্দিন পড়াশোনার পদ্ধতিতে ছোট্ট ছোট্ট কিছু পরিবর্তন জাদুকরী এক ভূমিকা রাখবে তোমার পরীক্ষার রেজাল্ট ভাল করার পেছনে। চলো, ঝটপট দেখে নেওয়া যাক ৭টি “স্টাডি স্মার্ট” টিপস!

১। একনাগাড়ে বেশিক্ষণ পড়াশোনা নয়

বিজ্ঞানীরা বলেন, মস্তিষ্কের তথ্য ধারণ ক্ষমতা টানা ২৫-৩০ মিনিট পরিশ্রমের পর হ্রাস পেতে শুরু করে। সুতরাং, একটানা ঘন্টার পর ঘন্টা বই নিয়ে পড়ে থাকার অভ্যাস বন্ধ করো। পড়ার সময়টুকুকে ছোট্ট ছোট্ট ভাগে আলাদা করে সাজিয়ে নাও।
প্রত্যেকটা ভাগ শেষ হওয়ার পর পাঁচ মিনিট ব্রেক নিবে। এই সময়টুকু একদম chill! তোমার যা করতে ভাল লাগে (কিছু খাওয়া, গান শোনা, ফেসবুকে একবার ঢুঁ মেরে আসা) এই সময়টুকুতে করবে, তারপর সতেজ মনে আবার পড়াশোনায় ঝাঁপিয়ে পড়বে।

২। মুখস্থ নয়, বুঝে পড়ো

ছোটবেলা থেকে আমাদের ছড়া, কবিতা প্রভৃতি দাঁড়িকমা সহ মুখস্থ করে পরীক্ষার খাতায় লিখতে লিখতে অভ্যাস হয়ে দাঁড়ায় সবকিছু মুখস্থ করে ফেলার। এটি খুব ভুল একটি পদ্ধতি। অনেকেই আছে, যাদের কোন কিছুর সংজ্ঞা জিজ্ঞেস করলে হুবুহু বই এর সংজ্ঞা গড়গড় করে বলে দিতে পারবে, কিন্তু ব্যাখ্যা করতে বললেই নিশ্চুপ!
Dont just study hard, study ‘smart’
বর্তমান সৃজনশীল পদ্ধতিতে পরীক্ষায় এই মুখস্থবিদ্যা নির্ভরতা তোমাকে একদমই সাহায্য করবে না ভালো ফল করতে। সুতরাং বই এর সংজ্ঞা মুখস্থ করা বন্ধ করে মূল টপিকটা বুঝতে চেষ্টা করো। কেননা, মুখস্থ দশবার করলে দশবার ভুলবে, কিন্তু একবার ভালভাবে বুঝে নিতে পারলে কোনদিনও ভুলার চান্স নেই!

৩। বিভিন্ন সোর্স থেকে পড়ো

বুঝে বুঝে পড়ার একটি চমৎকার উপায় হচ্ছে একই টপিক বিভিন্ন সোর্স থেকে পড়া। অন্ধের হাতি দেখার গল্প মনে আছে তো? শুধুমাত্র একটি বই থেকে পড়তে গেলে তেমনটি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক। সুতরাং সম্ভাব্য সবরকম সোর্স থেকে শেখার চেষ্টা করো। বন্ধুদের সাথে গ্রুপ স্টাডি করো, বিভিন্ন লেখকের বই থেকে পড়ো, বড় ভাই/আপুদের সাহায্য নাও। ইন্টারনেটে একটু খুঁজলেই চমৎকার সব শিক্ষামূলক সাইট পেয়ে যাবে তোমার টপিকের উপর।

৪। কাউকে শেখাও

আইনস্টাইন বলেন, “একটা বিষয় তোমার পরিপূর্ণভাবে আয়ত্ত হবে তখনই, যখন বিষয়টি তুমি কাউকে বুঝিয়ে বলতে পারবে।”
পড়ালেখাকে যদি একটি গাড়ির সাথে তুলনা করো, তাহলে তুমি যখন একটি টপিক পড়লে, তখন সেটি হচ্ছে গাড়ির ইঞ্জিন। কিন্তু শুধু এটুকু দিয়েই তুমি কাউকে ঠিকভাবে বুঝাতে পারবে না টপিকটা। কেননা, কেবল ইঞ্জিন থাকলেই তো গাড়ি চলে না! গাড়ির অন্যান্য যন্ত্রাংশ – চেসিস, টায়ার ইত্যাদি সব মিলে যুক্ত হয়েই তৈরী হয় একটি গাড়ি। 

৫। নিবিড় মনোনিবেশ

একবার ভেবে দেখো তো, দিনে গড়ে কত ঘন্টা তুমি বইয়ের সামনে বসে কাটাও? এর মধ্যে কতটুকু সময় তোমার অখন্ড মনোযোগের সাথে পড়া হয়? খেয়াল করলে দেখবে, প্রচুর সময় হেলাফেলা করে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে প্রতিদিন। “জাস্ট ২ মিনিটের জন্য ফেসবুকে ঢুকবো!” “খেলার স্কোরটা দেখেই টিভি বন্ধ করে দিবো!” পড়তে বসলেই এমন অনেক ইচ্ছা কিলবিল করতে থাকে মাথার ভেতর। এই ইচ্ছাগুলো ঝেড়ে ফেলে দাও এখনই।
একই সাথে একাধিক কাজ করতে গেলে কোনটিই ভালভাবে করা হয়না। যখন পড়তে বসবে, তখন সম্পুর্ণ মনোযোগ থাকবে বইয়ের পাতায়। মনোযোগ বিঘ্ন করার মত যা কিছু আছে, সবকিছু দূরে সরিয়ে রাখবে এই সময়টুকুতে। অল্প সময় পড়বে, কিন্তু ১১০% মনোযোগের সাথে পড়বে। আর বিনোদনের জন্য স্টেপ ওয়ানে বলা পাঁচ মিনিটের ব্রেক তো আছেই!

৬। ছোট ছোট লক্ষ্য তৈরী করোঃ

আমরা সবাই বছরের শুরুতে লক্ষ্য ঠিক করি, “এইবছর ফাটায়ে পড়াশোনা করবো!” এবং বেশিরভাগ মানুষের ক্ষেত্রে সেটা “লক্ষ্য” হয়েই থেকে যায়, কার্যকরী আদৌ হয়ে উঠেনা! কেন এমনটি হয় কখনো ভেবে দেখেছো? আমরা ছোট থাকতে গুরুজনেরা আমাদের খাইয়ে পরিয়ে দিতেন, নিয়মিত পড়া আদায় করাতেন। এখন তুমি বড় হয়েছো, এখন আর কেউ প্রতিদিন তোমার পড়া ধরতে আসে না। তোমার সাফল্য ব্যর্থতার দায়ভার তোমার নিজের হাতেই।
প্রতিদিন ছোট ছোট লক্ষ্য ঠিক করো। “আমি এই টার্মে ফার্স্ট হতে চাই!” এত দীর্ঘমেয়াদী প্ল্যানে না গিয়ে “আমি আজকে ম্যাথ অমুক চ্যাপ্টার কমপ্লিট করবো” এরকম একদিনের প্ল্যান ঠিক করো। এবং সেটা সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত হাল ছেড়ো না। প্রতিদিন এরকম ছোট ছোট লক্ষ্য পূরণ করতে করতে বছরের শেষে গিয়ে দেখবে সত্যিই বছরজুড়ে ফাটাফাটি পড়াশোনা হয়েছে!

৭। পড়ালেখা হোক গল্পের, আনন্দের!

তুমি একদিন বাসে উঠে তোমার বন্ধুকে বললে, “এই জানিস! গতকাল কলেজের সামনে রাস্তায় কি কাহিনী ঘটেছে!” আমি বাজি ধরে বলতে পারি, বাসের সবাই সাথেসাথে কান খাড়া করে ফেলবে “কি কাহিনী ঘটেছে” সেটা শোনার জন্য! কারণটা খুব সোজা, আমরা সবাই গল্প শুনতে ভীষণ ভালবাসি! পড়াশোনাকে যখন সংজ্ঞা/ফর্মুলার নীরস জায়গা থেকে গল্পের ছাঁচে ফেলতে পারবে, দেখবে জিনিসটা আসলে কত মজার! গণিতের “x=?” এর সমাধান যেন গোয়েন্দা কাহিনীর “কে সেই কালপ্রিট?” বের করার মতোই! “ব্রেকিং ব্যাড” এর কল্যাণে রসায়নের ফর্মূলাগুলো তো এখন সবাই আগ্রহ নিয়েই শিখে!
ফিজিক্সের প্লবতার “ইউরেকা!” থেকে শুরু করে আতশ কাঁচের সাহায্যে আর্কিমিডিস কিভাবে রোমান যুদ্ধতরী পুড়িয়ে দিলেন সমুদ্রে -এরকম অজস্র ইন্টারেস্টিং গল্প আছে। এরকম সব সাবজেক্টেই অনেক মজার মজার গল্প, ঘটনা জড়িয়ে আছে। বাস্তব জীবনে চারপাশের উপকরণের সাথে যখন পাঠ্যবই এর টপিকগুলো মিলিয়ে গল্প তৈরী করতে শিখবে, দেখবে পড়ালেখার চেয়ে মজার আর কিছুই হতে পারে না!
সুতরাং আর নয় ঘন্টার পর ঘন্টা ঢুলে ঢুলে বই মুখস্থ করা! এখন থেকে পড়ালেখা হবে আনন্দের উপকরণ, দারুণ ইন্টারেস্টিং একটি বিষয়। Don’t study “hard”, study “smart”!

"কারিগরি শিক্ষা বলতে কী বোঝায় ?"
যে শিক্ষায় শিক্ষার্থী তার বাস্তব জীবনে ব্যবহার করে কোন একটি নির্দিষ্ট পেশায় নিযুক্ত হতে পারে তাই কারিগরি শিক্ষা। কারিগরি শিক্ষা গ্রহণের পর শিক্ষার্থীকে বা ব্যক্তিকে পেশা নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করতে হয় না। সে নিজেই অর্জিত শিক্ষার সাথে মিল রেখে স্বাধীনভাবে পেশা খুঁজে নিতে পারে। . দক্ষতাই উন্নয়ন-এ কথাটি কারিগরি শিক্ষার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। এ শিক্ষার প্রধান সাফল্য ব্যবহারিক ক্ষেত্রে এর প্রয়োগ। এর উদ্দেশ্য শিক্ষার্থী বা ব্যক্তিকে পরবর্তী জীবনে নির্দিষ্ট কোন কারিগরি বিষয়ে দক্ষ করে তোলা, নিজ নিজ উদ্যোগে স্থানীয় ছোট ছোট শিল্পের প্রসার ঘটানো, স্বাধীনভাবে পছন্দ অনুযায়ী বৃত্তি নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের প্রাকৃতিক ও মানব সম্পদকে প্রকৃষ্টভাবে কাজে লাগিয়ে কর্মীর হাতে পরিণত করা। . বাংলাদেশে কারিগরী শিক্ষার প্রসারে ১৯৬০ সালে কারিগরী শিক্ষা অধিদপ্তর গঠন করা হয়। কারিগরী শিক্ষাকে যুগোপযোগী করার জন্য ১৯৬৭ সালে কারিগরী শিক্ষাবোর্ড গঠন করা হয়। বাংলাদেশে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মান প্রণয়ন, নিয়ন্ত্রণ, মূল্যায়ন ও উন্নয়নের সার্বিক দায়িত্ব বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের উপর ন্যস্ত। . কারিগরি শিক্ষার কারিকুলাম সমূহ-- ১.এস.এস.সি (ভোকেশনাল) ২ বছর মেয়াদী ২.এইচ.এস.সি (ভোকেশনাল) ২ বছর মেয়াদী ৩.এইচ.এস.সি (বিজনেস ম্যানেজম্যান্ট) ২ বছর মেয়াদী ৪.ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং (৪ বছর মেয়াদী) ৫.ডিপ্লোমা-ইন-এগ্রিকালচার (৪ বছর মেয়াদী) ৬.ডিপ্লোমা-ইন-ফিশারিজ (৪ বছর মেয়াদী) ৭.পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট। . বোর্ডের অধীনে পরিচালিত শিক্ষাক্রম-- ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং, ডিপ্লোমা ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, ডিপ্লোমা ইন এগ্রিকালচার, ডিপ্লোমা ইন ফরেস্ট্রি, ডিপ্লোমা ইন মেরিন টেকনোলজি, ডিপ্লোমা্ ইন হেল্থ টেকনোলজি, এইচএসসি(ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা), এইচএসসি(ভোকেশনাল) ও এসএসসি(ভোকেশনাল)। . বোর্ড এর অধীনে চার (৪) বছর মেয়াদী শিক্ষাক্রম পরিচালিত হয়। চার বছর মেয়াদী শিক্ষাক্রম আটটি (৮) পর্বে বিভক্ত, যাদের সেমিষ্টার বলা হয়। এক একটি সেমিষ্টারের কার্য দিবস ১৬-১৮ সপ্তাহ। সে হিসেবে প্রতি বর্ষের কার্য দিবস ৩২-৩৬ সপ্তাহ। নির্ধারিত কার্য দিবস শেষ হওয়ার পর পর্ব-সমাপনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

মাদ্রাসা (আরবি: مدرسة‎‎, madrasah বহুবচনে مدارس, madāris) আরবি শব্দ দারসুন থেকে উদ্ভূত যার অর্থ ‘পাঠ’। মাদ্রাসা মূলত মুসলমানদের অধ্যয়ন-গবেষণা প্রতিষ্ঠান। সাধারণ অর্থে মাদ্রাসা হচ্ছে আরবি ভাষা ও ইসলামি বিষয়ে অধ্যয়নের প্রতিষ্ঠান। মাদ্রাসার প্রাথমিক স্তর মক্তব, নূরানি বা ফোরকানিয়া মাদ্রাসা নামে অভিহিত। ফোরকানিয়া শব্দের মূল ফুরকান যার অর্থ বিশিষ্ট। মিথ্যা থেকে সত্যকে সুস্পষ্টভাবে পৃথক করে বলে পবিত্র কুরআন-এর আরেক নাম আল ফুরকান। প্রাথমিক স্তরের যেসব মাদ্রাসায় কুরআন পাঠ ও আবৃত্তি শেখানো হয় সেগুলিকে বলা হয় দর্‌সে কুরআন। সাধারণত স্থানীয় কোন মসজিদেই আশেপাশের পরিবারের ছোটদের প্রাথমিক পর্যায়ের ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া হয়। মসজিদের ইমাম ও মোয়াজ্জিনরাই সাধারণত এর শিক্ষক বা উস্তাদ হন।

 করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) পরিস্থিতিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সমূহ ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি সংক্রান্ত




 ২৪৪ পদে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (BGB) এ অসামরিক পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি- ২২/০১
 Deadline: 22 Jan 2021

 🇧🇩 নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 🇧🇩
👉 প্রতিষ্ঠানঃ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (BGB)
👉 পদের নামঃ ১৮ ক্যাটাগরির বিভিন্ন পদ
👉 পদ সংখ্যাঃ ২৪৪টি
👉 আবেদন ফীঃ ১৫০/- টাকা
👉 আবেদন শুরুঃ ১৬ জানুয়ারি ২০২১
👉 আবেদন পদ্ধতিঃ SMS এর মাধ্যমে
👉 আবেদনের শেষ তারিখঃ ২২ জানুয়ারি ২০২১








প্রাথমিক শিক্ষার জন্য উপবৃত্তি প্রদান প্রকল্প (তৃতীয় পর্যায়) এর আওতায় শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি পেতে হলে নিবন্ধন বাধ্যতামূলক। উপবৃত্তির জন্য তথ্য এন্ট্রির সময় জন্ম নিবন্ধন সনদ সংযুক্ত করতে হবে। মঙ্গলবার (১৯ জানুয়ারি) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালক কার্যালয় এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করে।


দেশের বেশিরভাগ শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষা কর্মকর্তারা স্কুল খুলে দেওয়ার পক্ষে। এর মধ্যে ৭৫ শতাংশ শিক্ষার্থী দ্রুত ক্লাসে ফিরতে চায়। অর্থাৎ তারা স্কুল খুলে দেওয়ার পক্ষে। আর ৭৬ শতাংশ অভিভাবক ও ৭৩ শতাংশ জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা স্কুল খুলে দেওয়ার পক্ষে। তবে ৫৮ শতাংশ শিক্ষক ও ৫২ শতাংশ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সতর্কতার সঙ্গে স্কুল খুলে দেওয়ার পক্ষে বলেছেন। 


জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানের খেলোয়ার সৃষ্টির লক্ষ্যে ২০২১ শিক্ষাবর্ষে নিয়মিত প্রশিক্ষনার্থী ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করছে বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। বিস্তারিত নিচে দেখুন। 


You Can Also See PDF Original File: 

 


আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে এসএসসি, এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থীদের শ্রেণি কক্ষে সরাসরি ক্লাস শুরু হতে যাচ্ছে।  রাজধানীর কয়েকটি কলেজের শিক্ষার্থীরা আজ সকাল থেকে এমন এসএমএস পাচ্ছেন। স্কুল-কলেজের শিক্ষকরা তাদের শিক্ষার্থীদের বলছেন, ‘১ ফেব্রুয়ারি থেকে কলেজে আসতে হতে পারে। সম্ভাবনা ৯৫ শতাংশ।’ 

জানা যায়, স্বাস্থ্য বিধি মেনে অন্তত তিন মাস ক্লাস নিয়ে তাদের পরীক্ষা নেওয়া হবে। আর এই পরীক্ষা হবে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে। এরই মধ্যে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে প্রতিটি বিষয়ের ২০ থেকে ৩০ শতাংশ কমিয়ে সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তৈরি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে। মন্ত্রণালয় থেকে শিক্ষাবোর্ডেগুলোতে সংক্ষিপ্ত সিলেবাস পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বোর্ড থেকে সংক্ষিপ্ত সিলেবাস সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পৌছে দেওয়ার কথা রয়েছে। অপরদিকে এসএসসি ও সমমানের অন্তত ২০ লাখ পরীক্ষার্থী অটোপাসসহ বেশ কিছু দাবি বাস্তাবায়নে আজ জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে। 


বিভিন্ন স্কুল-কলেজ, শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের মাঝে ২০২০-২০২১ অর্থবছরের রাজস্ব বাজেটের বিশেষ মঞ্জুরির অনুদানের টাকা বিতরণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষকদের এ টাকা পেতে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে অনলাইনে আবেদন শুরু হবে। ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে বিশেষ মঞ্জুরির অনুদানের টাকা পেতে আবেদন করতে হবে।  মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে এসব তথ্য জানিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।


যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

Zahid. Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget